HSC Physics First Paper Chepter - 4 || Newtonian Mechanics || পদার্থনি বিজ্ঞান প্রথম(১ম) পত্র অধ্যায় ৪র্থ || নিউটনিয়ান বলবিদ্যা ||

 


HSC Physics First Paper Chepter - 4 || Newtonian Mechanics || পদার্থনি বিজ্ঞান প্রথম(১ম) পত্র অধ্যায় ৪র্থ || নিউটনিয়ান বলবিদ্যা ||

                                                                                বিভিন্ন প্রকার বল


মৌলিক বল: মৌলিক বল চার প্রকার। যথা:- (i) মহাকর্ষ বল (ii) তড়িৎ চুম্বকীয় বল (iii) সবল নিউক্লিয় বল (iv) দুর্বল নিউক্লিয় বল।


চার প্রকার মৌলিক বলের তুলনা

  সবল নিউক্লিয় বল

বাহক কণা:   মেসন

পাল্লা : 10-15 থেকে 10-12

আপেক্ষিক সবলতা : 10 41

উদাহরণ: প্রোটন ও নিউট্রন কে আবদ্ধ করে নিউক্লিয়াস তৈরি করে।


তড়িৎ চুম্বকীয় বল

 ধর্ম : আকর্ষণধর্মী ও বিকর্ষণধর্মী

 পাল্লা: অসীম

 আপেক্ষিক সবলতা : 10 39

 উদাহরণ : স্থিতি স্থাপক বল, আণবিক গঠন, রাসায়নিক বিক্রিয়া, চন্দ্র ও সূর্যের মধ্যকার বল, ইলেক্টোন ও প্রোটনের মধ্যকার বল, ও স্প্রিং এর মধ্যকার বল।

  

দুর্বল নিউক্লিয় বল 


বাহক কণা : ইন্টারমিডিয়েট ভেক্টর ভূষণ

ধর্ম : বিকর্ষনধর্মী

পাল্লা : এর কম তবে এর বেশি দূরত্বে এ বল অনুভূত হয় না

আপেক্ষিক সবলতা :  1030

উদাহরণ: নিউক্লিয় বিটা ভাঙ্গনের জন্য দায়ী অধিকাংশ, তেজস্ক্রিয় ভাঙ্গনের জন্য দায়ী।

 

মহাকর্ষ বল


 বাহক কণা : গ্র্যাভিটন

 ধর্ম   : আকর্ষণধর্মী

 পাল্লা : অসীম। এ বলের মান কখনো শূন্য হয় না

 আপেক্ষিক সবলতা :  1 .

 উদাহরণ: ইলেকট্রন ও প্রোটনের মধ্যকার বল।

 

মৌলিক বল সমূহের  সক্রিয়তার ক্রম :

                                                            মনে রাখার কৌশল:  সাথী তোমার  দুর্বল মন

 

সবল নিউক্লিয় বল > তড়িৎ চৌম্বকীয় বল  > দুর্বল নিউক্লিয় বল  > মহাকর্ষ বল

💨 প্রফেসর আব্দুস সালাম, ওয়াইন বার্গ  ও গ্লাসো তিনজন বিজ্ঞানী গবেষণা করে দুর্বল নিউক্লিয় বল ও তড়িৎ চুম্বকীয় বলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। যা সালাম ওয়াইনবার্গ তথ্য নামে পরিচিত।


 তড়িৎ চুম্বকীয় বলের উদাহরণ: মনে রাখার কৌশল: ঘরে আসো


ঘ =  ঘর্ষণ ; রা = রাসায়নিক বিক্রিয়া ; আ= আণবিক গঠন ; স = স্পর্শ বল, স্থিতিস্থাপক বল।


 স্পর্শ বল : যে বল সৃষ্টির জন্য দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শ প্রয়োজন তাকে স্পর্শ বল বলে।

 

স্পর্শ বলের উদাহরণ: মনেরাখার কৌশল : ঘসেটির স্পর্শ ।

 ঘ = ঘর্ষণ বল  ; স = সান্দ্র বল, সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট বল ; টি = টান বল ; স্পর্শ = স্পর্শ বল।

 

💭 হিগস প্রক্রিয়া এক ধরনের ভর তৈরির প্রক্রিয়া।

💭  চারটি মৌলিক বলের আপেক্ষিক সফলতা তুলনা করলে দেখা যায় মহাকর্ষ বল সবচেয়ে দুর্বল এবং সবচেয়ে

শক্তিশালী বল হচ্ছে সবল নিউক্লিয় বল।

💭 কোন একটি ঘূর্ণনশীল বস্তু সমবেগে চললে তার ত্বরণ শূণ্য নয়।

💭 বিটা ক্ষয় হয় দুর্বল নিউক্লিয় বলের জন্য।

💭  সিজিএস পদ্ধতিতে ভরবেগের একক গ্রাম সেন্টিমিটার/ সেকেন্ড।

💭 নিউক্লিয়াসের মধ্যে মেসন কণার পারস্পরিক বিনিময়ের কারণে সবল নিউক্লিয় বলের উৎপত্তি হয়।

💭 360 ডিগ্রী = 2π  রেডিয়ান এবং ১ ডিগ্রী =০.০১৭৫ রেডিয়ান।












এই অধ্যায়ের তথ্য আপডেটের কাজ চলছে  ..........................

        

                                                                 প্রশ্নব্যাংক

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন